মানুষের সার্বিক কল্যাণে কীভাবে কাজ করা যায় সেটা নিয়ে সবসময় চিন্তাভাবনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী মানেই উন্নয়নের নিশ্চয়তা। উন্নয়ন ছাড়া তিনি কথা বলেন না। ডাবল ইঞ্জিনের সরকারও সবসময় উন্নয়ন নিয়েই কথা বলে। কারণ উন্নয়ন ছাড়া কিছু হবে না। উত্তর পূর্বাঞ্চলের উন্নয়নের জন্য বিশেষ অগ্রাধিকার দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ত্রিপুরার জন্য হিরা মডেল উপহার দিয়েছেন তিনি। খুব সহসাই বাংলাদেশের চট্টগ্রামের সঙ্গে আগরতলার মধ্যে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু হবে। সেই সঙ্গে সাব্রুমের মৈত্রী সেতু চালু হলে ত্রিপুরার চেহারাই পাল্টে যাবে, এমনটাই মনে করেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা।
আগরতলা রেলষ্টেশন-সহ দেশের ৫৫৪টি রেলষ্টেশন পুনর্বিকাশ ও ১৫০০ রোড ওভার ব্রিজ এবং আন্ডারপাসের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। এ সকল প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় বরাদ্দ ধরা হয় ৪১ হাজার কোটি টাকা।
ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ সাহা বলেন, ”প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ত্রিপুরা-সহ সারা দেশে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা ক্রমশ শক্তিশালী হচ্ছে। আমরা কখনওই ভাবিনি যে ত্রিপুরা থেকে রাজধানী এক্সপ্রেস এবং ভিস্তাডমের মতো ট্রেন চলবে। আগরতলা থেকে এখন দেশের বিভিন্ন প্রদেশে নিয়মিত এক্সপ্রেস ট্রেন চলাচল করছে। আমাদের কাছে এখন প্রায় ১৭/১৮টি এক্সপ্রেস ট্রেন রয়েছে যা বিভিন্ন রাজ্যকে সংযুক্ত করছে। অথচ আগে আমাদের গুয়াহাটি বা পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া রেলস্টেশনে যেতে হতো। সেই জায়গায় এখন আমরা ত্রিপুরা থেকে বিভিন্ন রাজ্যে সরাসরি যাতায়াত করতে পারি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সবসময় গ্যারান্টি প্রদান করেন। আর সেই গ্যারান্টির ফল আমরা এখন দেখতে পারছি।”