১০০ দিনের কাজ নিয়ে তৃণমূলকে তোপ মোদীর
১০০ দিনের কাজ নিয়ে তৃণমূলকে তোপ দাগলেন মোদী। তিনি বলেন, ‘‘১০০ দিনের কাজে ২৫ লক্ষ ভুয়ো জবকার্ড তৈরি হয়েছে। যারা জন্ম নেইনি, তাদের নামেও জবকার্ড দেওয়া হয়েছে। তৃণমূলের তোলাবাজরা গরিবের টাকা নিয়ে নিয়েছে। তৃণমূল সরকার সব প্রকল্পেই দুর্নীতি করে।’’
মহিলাদের কথা ভাবছে না তৃণমূল: মোদী
মোদী বলেন, ‘‘মহিলাদের সুরক্ষার জন্য হেল্পলাইন নম্বর তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু তৃণমূল সরকার তা নিয়ে কিছু ভাবছে না। উজ্জ্বলা গ্যাস নিয়েও মানুষ যে লাভ পেতে পারে, সে কথাও ভাবছে না সরকার। মানুষের জন্য তৈরি প্রকল্পতেও তৃণমূল তোলাবাজদের ঢোকাতে চাইছে।’’
মা, মাটি, মানুষ তৃণমূলের কুশাসনে কাঁদছে: মোদী
আরামবাগের পর কৃষ্ণনগরের জনসভাতেও মোদীর মুখে উঠে এল সন্দেশখালির প্রসঙ্গ। তিনি বলেন, ‘‘তৃণমূল মা, মাটি, মানুষের কথা বলে মা-বোনেদের ভোট পেয়েছে। কিন্তু এখন মা, মাটি, মানুষ তৃণমূলের কুশাসনে কাঁদছে। সন্দেশখালির মানুষ বিচার চেয়ে গিয়েছে। কিন্তু সরকার তাঁদের কথা শোনেনি। রাজ্য সরকার চাইত না যে সন্দেশখালির মূল অভিযুক্ত গ্রেফতার হোক। বিজেপির প্রতিবাদ দেখে ঝুঁকতে বাধ্য হয়েছে রাজ্য সরকার।’’
কল্যাণী এমস তৈরির কৃতিত্ব নিলেন মোদী
কৃষ্ণনগরে গিয়ে কল্যাণী এমস তৈরির কৃতিত্ব নিলেন মোদী। বাংলার জন্য ‘গ্যারান্টিপূরণ’ হয়েছে বলে দাবি করলেন প্রধানমন্ত্রী। একই সঙ্গে তাঁর অভিযোগ, কল্যাণী এমস উদ্বোধন যাতে না হয়, তার চেষ্টা করেছে তৃণমূল। তৃণমূলের তোলাবাজ এবং মাফিয়ারা টাকা খাওয়ার চেষ্টা করেছে বলেও অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর। বিজেপির শাসনকালে রাজ্যে অনেক মেডিক্যাল কলেজ খুলেছে বলেও মন্তব্য করলেন প্রধানমন্ত্রী।
তৃণমূল মানে অত্যাচার: মোদী
এই বার এনডিএ সরকার ৪০০ পার, বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। রাজ্য সরকারকে আক্রমণ করে মোদী বলেন, ‘‘এখানে যে ভাবে তৃণমূল সরকার চলছে, তাতে মানুষ নিরাশ হয়ে গিয়েছে। বার বার তৃণমূল সরকারকে ফিরিয়ে এনেছে মানুষ। কিন্তু অত্যাচার এবং দুর্নীতির অপর নাম হয়ে গিয়েছে তৃণমূল। তৃণমূল বাংলার মানুষকে গরিব করে রেখে দিতে চায়।’’