Election vote

বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোটদানের হার

বিকেল ৫টা পর্যন্ত তিন কেন্দ্রে ভোটদানের সামগ্রিক হার ৭৭.৬ শতাংশ। কোচবিহারে এই সময় পর্যন্ত ৭৭.৭৩ শতাংশ ভোট পড়েছে। আলিপুরদুয়ারে ভোট পড়েছে ৭৫.৩৩ শতাংশ, জলপাইগুড়িতে ভোট পড়েছে ৭৭.৫৭ শতাংশ।

দুপুর ৩টে অবধি ভোটদানের হার

দুপুর ৩টে পর্যন্ত তিন কেন্দ্রে ভোটদানের সামগ্রিক হার ৬৬.৩৪ শতাংশ। কোচবিহারে এই সময় পর্যন্ত ৬৫.৫৪ শতাংশ ভোট পড়েছে। আলিপুরদুয়ারে ভোট পড়েছে ৬৬.২৩ শতাংশ, জলপাইগুড়িতে ভোট পড়েছে ৬৭.২৮ শতাংশ।

কোচবিহারে বিক্ষোভের মুখে উদয়ন

কোচবিহারে ভেটাগুড়িতে রাজ্যের উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী উদয়ন গুহকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখালেন গ্রামবাসীদের একাংশ। বিক্ষোভকারীদের দাবি, উদয়নের মদতেই বিজেপির এক পঞ্চায়েত সদস্য গ্রেফতার হয়েছেন। উদয়নের বক্তব্য, সাজানো লোকেদের নিয়ে বিক্ষোভ দেখিয়েছে বিজেপি।

পুলিশ-বিজেপি ধস্তাধস্তি শিলিগুড়িতে

শিলিগুড়ি পুরনিগমের ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ির বিজেপি বিধায়ক শিখা চট্টোপাধ্যায় ভোট পরিদর্শনে গেলে পুলিশ তাঁকে আটকে দেয় বলে অভিযোগ। তাঁকে বুথে ঢোকার মুথে আটকে দেন পুলিশকর্মীরা। শিখা বলেন, “অন্যান্য বুথের মতো এখানেও পরিদর্শনে এলে পুলিশের উচ্চ পদমর্যাদার অফিসার আমায় বলেন, আমি এখানে থাকতে পারব না।”

শিখার দাবি, পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করার চেষ্টা করছিল। এই নিয়েই বিজেপি কর্মী এবং পুলিশের মধ্যে বাদানুবাদ শুরু হয়ে যায়। পুলিশের পাশাপাশি এলাকার তৃণমূল কর্মীদের সঙ্গেও বচসা বাধে বিজেপি কর্মীদের। প্রসঙ্গত, এই ৩৩নম্বর ওয়ার্ডেরই কাউন্সিলর ডাবগ্রাম- ফুলবাড়ির প্রাক্তন বিধায়ক তথা শিলিগুড়ির মেয়র গৌতম দেব। মেয়রের ওয়ার্ডে বেশ কিছু সময় ধরে পুলিশ, তৃণমূল কর্মী এবং বিজেপি কর্মীদের মধ্যে তুমুল বচসা চলে। পুলিশ তাঁকে সেখান থেকে নিয়ে যেতে চাইলে শিখা গ্রেফতারি পরোয়ানা দেখাতে বলেন। এই নিয়েই দু’পক্ষের মধ্যে ব্যাপক বচসা হয়। শিখা সেখানেই বিক্ষোভে বসে পড়েন। অবশেষে পুলিশি হস্তক্ষেপে এলাকা থেকে বেরিয়ে যান বিজেপি বিধায়ক। এই প্রসঙ্গে শিখাকে আক্রমণ করে গৌতম বলেন, “উনি বরাবরই এই রকম করে থাকেন। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে দলবল নিয়ে ঢুকে পড়েন বিভিন্ন বুথে।  প্রথম থেকেই উনি প্ররোচনার সৃষ্টি করছেন। প্রার্থীর সাথে উনি বিভিন্ন বুথের ভিতরে ঢুকে যাচ্ছেন ৷ নিয়ম অনুযায়ী উনি সেটা পারেন না। ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন।”