ধর্মনগর রেল স্টেশন প্রাঙ্গনে এক অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেছেন ধর্মনগর বিধানসভার বিধায়ক তথা অধ্যক্ষ বিশ্ববন্ধু সেন, উপস্থিত ছিলেন উত্তর জেলা পরিষদের সভাধিপতি ভবতোষ দাস, ধর্মনগর পৌর পরিষদের চেয়ারম্যান প্রদ্যুৎ দে সরকার, বিশিষ্ট সমাজসেবী শ্যামল নাথ সহ রেল দপ্তরের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তারা।
৬০ টি স্টেশন কে আধুনিকরণের কাজে হাত দেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে লামডিং ডিভিশনের আন্ডারে ৪৬ টি স্টেশন রয়েছে। আজ ত্রিপুরার চারটি স্টেশনে এই ধরনের ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে আধীকরণের কাজ উদ্বোধন হয়। এই চারটি স্টেশন হলো ধর্মনগর, কুমারঘাট, উদয়পুর এবং রাজ্যের রাজধানী আগরতলা। প্রধানমন্ত্রী জানান ২০০৪ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ভারতীয় রেলের কোন ধরনের উন্নতির সাধন হয়নি।
২০১৪ সালের পর থেকে ভারতীয় রেলের উন্নতি একের পর এক হয়ে চলেছে। শুধুমাত্র যাত্রীবাহী রেল নয় মালবাহী ট্রেনের সংখ্যা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। যাতে অতি সহজে এবং কম খরচে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গা দ্রব্য সামগ্রী নিয়ে আসা-যাওয়া সহজ সহজতর হয়।
ধর্মনগর স্টেশনের পুরনো বিল্ডিং কোয়ার্টার এইসব ভেঙে সম্পূর্ণ নতুনরূপে ধর্মনগর স্টেশন আত্মপ্রকাশ করবে যা একটা বিশ্বসারের স্টেশনের মর্যাদায় সমতুল্য হয়ে দাঁড়াবে। তার জন্য আপামর দেশবাসীকে তিনি অভিবাদন জানিয়েছেন।
যে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ওনাকে মানুষ যেভাবে কাজ করার জন্য উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছেন তার জন্য। এই উৎসাহ ভবিষ্যতে দেশের অগ্রগতির ক্ষেত্রে বিশাল ভূমিকা গ্রহণ করবে বলে তিনি জানান।